Share on WhatsApp Share on Telegram

ভারতে নারী শিক্ষার ইতিহাস | History of Women’s Education

Join Our Channels

প্রাচীনকালে নারী শিক্ষার সেরকম কোনো ব্যবস্থা পরিলক্ষিত হয় না। প্রতিটি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় নারী শিক্ষার জন্য আলাদা শিক্ষার ব্যবস্থা ছিল না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে নারী শিক্ষার ইতিহাস (History of Women’s Education) পরিবর্তিত ও পরিমার্জিত হয়েছে। যার ফলে নারী শিক্ষার প্রচার ও প্রসার ঘটেছে।

সমাজে পুরুষের পাশাপাশি নারীদের যে অবস্থান রয়েছে তা দেশ কাল ভেদে পৃথক পৃথক। প্রাচীনকালে সমাজে নারীদের স্থান ছিল একেবারে নিচে। নারীরা সমাজে সেরকম সম্মান পেতো না। নারীরা ছিল অবহেলার পাত্র। তাদেরকে শোষণ, শাসন ও নিপীড়নের মাধ্যমে দমন করে রাখার রীতি প্রচলিত ছিল। অর্থাৎ পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীদের শিক্ষার অধিকার ছিল না বললেই চলে। এই আলোচনায় নারী শিক্ষার ইতিহাস বা ভারতে নারী শিক্ষার ইতিহাস সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

নারী শিক্ষার ইতিহাস (History of Women’s Education)

নারী শিক্ষা হল শিক্ষার বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার মাধ্যমে নারীদের বা মেয়েদের সমাজ উপযোগী করে গড়া তোলা। কারণ নারীরা সমাজের একটি অবিচ্ছেদ্য ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সমাজে পুরুষের পাশাপাশি নারীর অবদান অস্বীকার করা যায় না।

নারী শিক্ষার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় পৃথিবীর কোন দেশে নারীরা বিশেষ সম্মান বা শিক্ষার কোন অধিকার পেত না। ফলে তারা সমাজের অবিচ্ছেদ্য হিসেবে পরিগণিত হলেও শিক্ষা ও নানা সুযোগ-সুবিধা দিক থেকে পিছিয়ে থাকতো।

আধুনিক কালে বিভিন্ন কমিটি, কমিশন বা বিভিন্ন মনীষীদের অসামান্য অবদানের ফলে নারী শিক্ষার প্রতি কিছুটা হলেও গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। ফলে নারীরা পুরুষের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে শিখছে।

ভারতে নারী শিক্ষার ইতিহাস (History of Women’s Education in India)

শিক্ষিত মহিলারা বা নারীরা কেবলমাত্র সন্তানকে শিক্ষিত করে তা নয় বরং সমাজকেও এগিয়ে নিয়ে যেতে বিশেষভাবে সহায়তা করে। কিন্তু ভারত নারী শিক্ষার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রাচীনকালে ভারতবর্ষে নারী শিক্ষার সন্তোষজনক ছিল না।

নারীরা ছিল অবহেলিত, নিপীড়িত, শোষিত ও বঞ্চিত। নারীদের কোন বিশেষ স্থান বা অধিকার ছিল না। তাই ভারতবর্ষে নারী শিক্ষার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে কয়েকটি যুগ বা পর্যায় পরিলক্ষিত হয়। এগুলি হল –

প্রাচীন যুগ বা বৈদিক যুগের নারী শিক্ষা

প্রাচীন যুগে বা বৈদিক যুগে ভারতবর্ষে নারী শিক্ষা তেমনভাবে অগ্রগতি হয়নি। নারীরা চার দেওয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতো। তাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজের অনুশাসন মেনে নারীকে গৃহে বন্দী থাকতে হতো।

বিভিন্ন নিয়ম-নীতি, অনুশাসন, কুসংস্কার, অন্ধ ধর্ম বিশ্বাস প্রভৃতি নারীদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হতো। ফলে বৈদিক যুগে নারীরা ছিল অবহেলিত, লাঞ্ছিত ও বঞ্চিত। শিক্ষার অধিকার একেবারেই ছিল না বললেই চলে।

বৈদিক যুগে ভারতবর্ষে নারী পুরুষের সমান অধিকার ছিল না। অর্থাৎ পুরুষেরা সমাজের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা লাভ করত। এবং নারীরা বঞ্চিত থাকতো।

নারীদের সম্পর্কে প্রাচীন ঋষি মনু নানারকম কটু বাক্যে ভূষিত করেছিলেন। তাই মনুর যুগে নারী শিক্ষা যথেষ্ট অবহেলিত ছিল।

ঋষি মনু বলেছিলেন – “স্ত্রী জাতির জাত কর্মাদি মন্ত্র দ্বারা সম্পন্ন হয় না, স্মৃতি ও বেদাতী ধর্মশাস্ত্রে ইহাদের অধিকার নাই এবং কোন মন্ত্রেও ইহাদের অধিকার নাই, – এই জন্য ইহারা মিথ্যা অর্থাৎ অপদার্থ ইহাই শাস্ত্রস্থিতি”।

তাছাড়া দ্বিতীয় অধ্যায়ের 213 নম্বর শ্লোকে বলা হয়েছে – “ইহলোকে পুরুষ দিগকে দূষিত করাই স্ত্রিলোকদিগের স্বভাব। এই কারণে পন্ডিতগণ স্ত্রিলোক সম্বন্ধে কখনও অসাবধান হন না”।

বৈদিক যুগে নারী শিক্ষা অবহেলিত হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে নারীদের শিক্ষা দানের ব্যবস্থা ছিল। বৈদিক যুগে কিছু বিদুষী মহিলা নাম পাওয়া যায় যারা শিক্ষার মাধ্যমে নিজেদের প্রতিভাকে প্রদর্শন করেছিলেন। তাদের মধ্যে অন্যতম হল – বিশ্ববারা, শাশ্বতী, অপালা, ঘোষা প্রভৃতি মন্ত্রদ্রষ্টা ঋষিকার নাম পাওয়া যায়।

ব্রাহ্মণ্য যুগে যেটি পরবর্তী বৈদিক যুগ নামে পরিচিত সেখানে মেয়েদের শিক্ষার অধিকার ছিল। মেয়েদেরকে শিক্ষা দেয়া ছিল পিতা-মাতার আবশ্যিক কর্তব্য। এই সময়ে নারীরা সামাজিক মর্যাদা ও প্রতিপত্তি লাভ করত। অর্থাৎ নারী পুরুষের মধ্যে ভেদাভেদ পরিলক্ষিত হতো না।

নারীরা বেদ পাঠের সুযোগ ও যাগযজ্ঞে অংশগ্রহণ করতে পারতেন। তবে এই সময় সমাজে কিছু ধর্মীয় কুসংস্কার প্রচলিত ছিল। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কন্যা ভ্রুণ হত্যা ও সতীদাহ প্রথা। তবে এ বিষয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে।

তবে বৈদিক যুগে নারী শিক্ষা অবহেলিত হলেও বৌদ্ধ যুগে নারীদের যথেষ্ট শিক্ষার জন্য প্রচেষ্টা করা হয়। প্রাচীন ভারতে সর্বপ্রথম ধর্মভিত্তিক ও বর্ণ ভিত্তিক শিক্ষার প্রতিবাদ স্বরূপ বিশেষ করে ব্রাহ্মণ্য শিক্ষার প্রতিবাদ স্বরূপ বৌদ্ধ শিক্ষা ব্যবস্থার সূচনা হয়।

এই শিক্ষা সার্বজনীন ছিল। ফলে বৌদ্ধ যুগে পুরুষদের মতো মেয়েরাও শিক্ষার জন্য বৌদ্ধ সংঘে প্রবেশ করতে পারত এবং তাদের সব ধরনের বিদ্যা অর্জনের সুযোগ দেওয়া হতো।

বৌদ্ধ নারীদের আধ্যাত্মিক ও কাব্যিক অনুভূতি কতটা গভীর ছিল তার প্রমাণ পাওয়া যায় বৌদ্ধ ভিক্ষুনিগণ রচিত ‘ থেরিগাথা’ সংকলনের মধ্যে। তাছাড়া বৌদ্ধ যুগের বিদুষী নারীদের মধ্যে অন্যতম হলেন – সুলভা, শ্রমনী, আম্রপালি, সুপ্রিয়া প্রমূখ।

মধ্যযুগের নারী শিক্ষা

অষ্টাদশ শতকে ভারতবর্ষে মধ্যযুগের সূচনা হয়। যেটি ইসলামিক যুগ হিসেবেও অধিক পরিচিত। ইসলামী শাসনকালে ভারতবর্ষে পর্দাপ্রথার কারণে নারী শিক্ষা সংকুচিত ও সংকীর্ণ হয়ে পড়েছিল। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মহিলাদেরকে বাড়ির মধ্যে পড়াশোনা করতে হতো। পর্দার আড়াল থেকে তাদেরকে বের হওয়া ছিল নিয়মবিরুদ্ধ।

তবে ইসলামিক যুগে কয়েকজন শিক্ষানুরাগী সম্রাটের প্রচেষ্টায় নারী শিক্ষার কিছুটা অগ্রগতি হয়েছিল। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সম্রাট আকবর। আকবরের প্রচেষ্টার মহিলাদের জন্য জেনানা বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।

তাছাড়া ইসলামিক শিক্ষার প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র ছিল মক্তব ও মাধ্যমিক শিক্ষাকেন্দ্র ছিল মাদ্রাসা। মক্তবে বালিকারা সাত বছর পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণ করতে পারত এবং তারপর তাদেরকে পর্দা প্রথার আড়ালে চলে যেতে হতো।

আবার হিন্দু মেয়েরা নিজ গৃহে পিতার তত্ত্বাবধানে এবং স্বামী গৃহে স্বামীর তত্ত্বাবধানে শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পেত।

মধ্যযুগের ধনী ও অভিজাত পরিবারের মেয়েরা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারত ও সাহিত্য, কাব্য, শিল্পের চর্চা প্রভৃতিতে অংশগ্রহণ করতে পারত। যেমন- বাবর কন্যা গুলবদন বেগম ‘ হুমায়ুননামা’ গ্রন্থটি রচনা করেছিলেন।

মধ্যযুগের শিক্ষিত নারীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন – রাজিয়া সুলতানা, গুলবদন বেগম, আয়েশা, মারিয়াম, নুরজাহান, জাহানারা বেগম, মীরাবাঈ, রানী দুর্গাবতী, চাঁদবিবি প্রমূখ।

আধুনিক যুগের নারী শিক্ষা

ভারতবর্ষে আধুনিক যুগের নারী শিক্ষাকে দুটি পর্বে ভাগ করা হয়ে থাকে। একটি হল ব্রিটিশ যুগ ও অপরটি হল স্বাধীনতার পরবর্তীকালে ভারতবর্ষে নারী শিক্ষা।

ভারতবর্ষে মধ্যযুগের অবসানের সাথে সাথে ইংরেজদের আধিপত্য বিস্তার হয়েছিল। তাই ব্রিটিশ যুগে নারী শিক্ষা ক্ষেত্রে মিশনারীরা ও ব্রিটিশদের কিছু অবদান পরিলক্ষিত হয়।

ব্রিটিশ যুগে বিভিন্ন মিশনারি যেমন – পর্তুগিজ, দিনেমার, ফরাসি, খ্রিস্টান মিশনারি প্রভৃতিদের প্রচেষ্টায় নারী শিক্ষার প্রসার ঘটে। , লন্ডন সোসাইটির রেভারেন্ড মে ১৮১৮ সালে চুঁচুড়াতে মহিলাদের জন্য একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেন। মনে করা হয় মিশনারিদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এটি প্রথম মহিলা বিদ্যালয়।

এছাড়া শ্রীরামপুর ত্রয়ী নারী শিক্ষা বিস্তারে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেন। আবার মিস কুক নারী শিক্ষার জন্য ১৮২১ সাল থেকে ১৮২২ সাল পর্যন্ত চারটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।

আবার নারী শিক্ষার ইতিহাস -এ ব্রিটিশদের বিভিন্ন অবদান রয়েছে। তবে প্রথম দিকে ব্রিটিশ শাসনের ফলে নারী শিক্ষার উন্নতি পরিলক্ষিত হয় না। ব্রিটিশ যুগের বিভিন্ন কমিটি নারী শিক্ষা বিস্তার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুপারিশ করেছিলেন। তাদের মধ্যে অন্যতম হল ১৮১৩ সালের চার্টার অ্যাক্ট, ১৮৫৪ সালের উড ডেসপ্যাচ প্রভৃতি।

তবে ব্রিটিশ যুগে নারী শিক্ষার বিস্তার সাধনের ক্ষেত্রে সবথেকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন ভারতীয় মনীষীগণ। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন -শিক্ষা ও সমাজ সংস্কারক রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, স্বামী বিবেকানন্দ, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, ভগিনী নিবেদিতা প্রমুখ।

ভারতীয় মনীষীগণের দ্বারা নারী শিক্ষার বিস্তার সাধন কিভাবে সম্পন্ন হয়েছিল সেগুলি এই ওয়েবসাইটে আলাদা আলাদা ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে দেওয়া লিংক গুলিতে ক্লিক করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

নারী শিক্ষায় রাজা রামমোহন রায়ের ভূমিকানারী শিক্ষায় বিদ্যাসাগরের ভূমিকা
নারী শিক্ষা বিষয়ে ভক্তবৎসলম কমিটির সুপারিশনারী শিক্ষা সংক্রান্ত হংসরাজ মেহেতা কমিটির সুপারিশ
নারী শিক্ষায় দূর্গাবাঈ দেশমুখ কমিটির সুপারিশনারী শিক্ষায় মিশনারীদের অবদান

উপসংহার (Conclusion)

সর্বোপরি বলা যায়, ভারতবর্ষে নারী শিক্ষার ইতিহাস (History of Women’s Education) যে তিনটি যুগ পরিলক্ষিত হয় সেগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি যুগে কখনো নারীরা অবহেলিত হয়েছে আবার কখনো নারীরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সমাজের গঠনমূলক কাজে বিশেষভাবে অংশগ্রহণ করেছেন এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়। তবে বর্তমানে ভারতবর্ষে নারী শিক্ষার অনেকটা অগ্রগতি হয়েছে এ কথা বিশেষভাবে বলা যায়।

তথ্যসূত্র (References)

  • Ravi, S. Samuel, A Comprehensive Study of Education, Fourth Printing-May 2016, Delhi – 110092, ISBN – 978-81-203-4182-1
  • Internet Sources

প্রশ্ন – বৈদিক যুগের চারজন বিদুষী নারীর নাম

উত্তর – বৈদিক যুগের চারজন বিদুষী নারীর নাম হল – বিশ্ববারা, শাশ্বতী, অপালা, ঘোষা।

প্রশ্ন – জেনানা বিদ্যালয় কী

উত্তর – ইসলামিক যুগে কয়েকজন শিক্ষানুরাগী সম্রাটের প্রচেষ্টায় নারী শিক্ষার কিছুটা অগ্রগতি হয়েছিল। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সম্রাট আকবর। আকবরের প্রচেষ্টার মহিলাদের জন্য জেনানা বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।

প্রশ্ন – ব্রহ্মবাদিনী কাদের বলা হত

উত্তর – প্রাচীন যুগে বা বৈদিক যুগে জ্ঞানী মহিলাদের বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হতো। এদের মধ্যে যে সমস্ত মহিলারা ব্রম্ভ জ্ঞান লাভ করতেন বা ব্রহ্ম জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন তাদেরকে ব্রহ্মবাদীনি বলা হতো।

প্রশ্ন – বৈদিক যুগে নারী শিক্ষার অবস্থা কিরূপ ছিল?

উত্তর – বৈদিক যুগে ভারতবর্ষে নারী শিক্ষা তেমনভাবে অগ্রগতি হয়নি। নারীরা চার দেওয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতো। তাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজের অনুশাসন মেনে নারীকে গৃহে বন্দী থাকতে হতো। ফলে বৈদিক যুগে নারীরা ছিল অবহেলিত, লাঞ্ছিত ও বঞ্চিত।

প্রশ্ন – উপনিষদে উল্লেখিত কয়েকজন মহিলা শিক্ষিকার নাম লেখো।

উত্তর – উপনিষদে উল্লেখিত কয়েকজন মহিলা শিক্ষিকার নাম হল – সুলভা, মৈত্রেয়ী, কার্যকাশিনী, প্রথিতেয়ী প্রমুখ।

প্রশ্ন – বৈদিক যুগে দুজন শিক্ষিকার নাম লেখো।

উত্তর – বৈদিক যুগে দুজন শিক্ষিকার নাম হল – সুলভা ও মৈত্রেয়ী।

প্রশ্ন – মধ্যযুগের দুজন বিদুষী মহিলার নাম

উত্তর – মধ্যযুগের দুজন বিদেশি মহিলার নাম হল – রাজিয়া সুলতানা ও গুলবদন বেগম।

আরোও পড়ুন

4.5/5 - (2 votes)

Author Photo

Mr. Debkumar – Founder of Edutiips.com

A teacher and author of several books published by Aheli Publication, including Communication Skills, Aspect of Democratic Citizenship, Sociological Foundation of Education, Computer Applications, Fundamentals of Education, Educational Organization and Planning, and Educational Research.

Leave a Comment

close